তারা হলেন- সাবিনা বেগম (৪০) ও নীলফামারীর ডিমলা থানার আয়নাল হকের ছেলে নজরুল ইসলাম। নজরুল আশুলিয়ার শ্রীপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে ওই টিনশেড বাসায় থাকতেন। তিনি পেশায় একজন ভ্যানচালক ছিলেন।
তারা হলেন- সাবিনা বেগম (৪০) ও নীলফামারীর ডিমলা থানার আয়নাল হকের ছেলে নজরুল ইসলাম। নজরুল আশুলিয়ার শ্রীপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে ওই টিনশেড বাসায় থাকতেন। তিনি পেশায় একজন ভ্যানচালক ছিলেন।
বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে নজরুল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দুজন হয়েছে। আরও তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
জানা যায়, শনিবার রাতে আশুলিয়ার শ্রীপুরে একটি টিনশেডের রান্নাঘরে রান্নার জন্য চুলা জ্বালাতে গেলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় দুই নারীসহ ছয়জন দগ্ধ হন। পরে স্থানীয়রা তাদের ওই রাত ১টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেন। এর মধ্যে সাবিনা বেগম (৪০) নামে দগ্ধ এক নারী বুধবার রাত ৩টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক তরিকুল ইসলাম জানান, দগ্ধ নজরুল ইসলাম নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
এ বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও চারজন বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের মধ্যে হাশেম আলীর (৪৫) শরীরের ৪৫ শতাংশ, সাদিকুল ইসলামের (২৮) শরীরের ৫০ শতাংশ, কমলা বেগমের (৫০) শরীরের ২০ শতাংশ এবং মো. মহসিনের শরীরের ১০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। দগ্ধদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা এখনো আশঙ্কাজনক।
Leave a Reply